উইন্ডোজ সেভেন সেটআপ দিয়েছেন? একমাসের ট্রায়াল পিরিয়ড শেষ হয়ে গেছে? উইন্ডোজ স্টার্টআপের সময় উইন্ডোজ একটিভেশনের ম্যাসেজ আসে? আপনার কম্পিউটারের ডেস্কটপের নিচে ডান কোনায় উইন্ডোজ নট জিনুইন লেখা আসছে? সমস্যা নেই। নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন।
কমান্ড প্রম্পট (CMD) দ্বারা উইন্ডোজ সেভেন জেনুইন করার উপায়
প্রথমে Start বাটন প্রেস করে All Program এবং সেখান থেকে Accessories এক ক্লিক করুন।
Command Prompt এ রাইট ক্লিক করে Run As Administration সিলেক্ট করুন।
Command Prompt বা CMD ওপেন হলে সেখানে SLMGR -REARM টাইপ করুন।
তারপর ইন্টার প্রেস করে একটু অপেক্ষা করলে নিচের উইন্ডোটি আসবে তার পর OK করে রিস্টার্ট হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন।
উইন্ডোজে কিছু মজার কাজের মধ্যে একটি হল অদৃশ্য ফোল্ডার তৈরি করা। উইন্ডোজ এক্সপি কিংবা ভিসতা অথবা সেভেন বা যে কোন ভার্সন এর জন্য এটি করা সম্ভব । খুবই সহজে কয়েকটি ধাপেই আপনি তৈরি করতে পারবেন অদৃশ্য ফোল্ডার ।
অদৃশ্য ফোল্ডার তৈরি করতে যা যা করতে হবেঃ
১। প্রথমেই একটি নতুন ফোল্ডার তৈরি করুন New Folder বাটন এ ক্লিক করে ।
২। এবার আপনাকে ফোল্ডার টি Rename করে নিতে হবে । ফোল্ডারটি সিলেক্ট করে কিবোর্ড এর F2 বাটন চাপুন ।
৩। Alt বাটন চেপে টাইপ করুন 0160 (এটি টাইপ করার সময় আপনি কিছু দেখতে পাবেন না)। এবার Enter চাপুন , খেয়াল রাখবেন শুধুমাত্র Number Pad ব্যবহার করে নম্বরটি টাইপ করতে হবে ।
৪। ফোল্ডার এর আইকন পরিবর্তন এর জন্য ফোল্ডার টি সিলেক্ট করে রাইট বাটন ক্লিক করে নিচের ক্রমানুসারে কাজ করুন
Properties>> Customize >> Change the icon >> Select the blank one >> ok ব্যস হয়ে গেলো ।
সাম্প্রতিক সময়ে কম্পিউটারের আকার ক্ষুদ্র
থেকে ক্ষুদ্রতর হচ্ছে। ল্যাপটপ বা নোটবুক থেকে আরো ক্ষুদ্র সংস্করণও বাজারে আসছে যেমন নেটবুক। এসব কম্পিউটার বহনে যেমন সুবিধা তেমনি ব্যবহার করতেও
আরাম। তবে এসব ডিভাইসের সমস্যা হচ্ছে এগুলোতে
সাধারণত অপটিক্যাল ড্রাইভ অর্থাৎ ডিভিডি রম থাকে না। যে কারণে অপারেটিং
সিস্টেম (ওএস) সেটাপ দেয়ার সময় বেশ ঝামেলা পোহাতে হয়। তবে এই ঝামেলাটি
থেকে আপনি সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। পেনড্রাইভ দিয়েই খুব সহজে যে কোনো
ডিভাইসে উইন্ডোজ এক্সপি থেকে শুরু করে ৭ এবং ৮ সহ যে কোন অপারেটিং
সিস্টেমগুলো সেট আপ দিতে
পারবেন। এ জন্য প্রথমে পেনড্রাইফকে বুটেবল করতে হবে।
বুটেবল করার জন্য যা যা প্রয়োজনঃ
একটি পেনড্রাইভ (উইন্ডোজ এক্সপির জন্য চার গিগাবাইট এবং উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর জন্য কমপক্ষে আট গিগাবাইটের
পেনড্রাইভ)।
একটি অপারেটিং
সিস্টেম ডিস্ক ও তার (উইন্ডোজ এক্সপি, ৭, ৮) এর ISO ফাইল।
ডাউনলোড করা Power iso সফটওয়্যারটিতে রাইট ক্লিক করে run as administrator সিলেক্ট করুন। সফটওয়্যারটি চালু হলে নিচের দিকে থাকা continue unregistered সিলেক্ট করুন।
এখন আপনার CD/DVD ড্রাইভ এ আপনার কাঙ্খিত অপারেটিং সিস্টেমের ডিস্ক টি প্রবেশ করান। তারপর Power Iso থেকে Copy তে ক্লিক করে Make CD/DVD/..... Image file সিলেক্ট করুন। সর্বশেষ Source Drive থেকে ডিভিডি ড্রাইভ ও destination file এ .iso সিলেক্ট করে ok করুন।
সাধারনত Iso file টি my document এ সেভ হয়। প্রয়োজনে আপনি তা পরিবর্তন করুন।
পেনড্রাইভ বুটেবল পদ্ধতি
Power Iso এর মেনুবার থেকে tool এ ক্লিক করে create bootable USB Drive সিলেক্ট করুন।
Source Image file থেকে অপারেটিং সিস্টেম এর ISO ফাইল টি সিলেক্ট করুন। তারপর Start করুন।
অপারেটিং সিস্টেম সেটাপ
পেনড্রাইভ বুটেবল করা শেষ হলে সেটাপ দেয়ার জন্য প্রথমে কম্পিউটার
রিস্টার্ট দিতে হবে।
এরপর বুট অপশন এ গিয়ে প্রাইমারি বুট হিসেবে ইউএসবি
ডিভাইস সিলেক্ট করতে হবে।
কখনো কখনো কাজের জন্য একসাথে অনেকগুলো উইন্ডো ওপেন করার প্রয়োজন দেখা দেয়। কিন্তু যখন কাজের অনেক চাপ থাকে এবং হাতে সময় খুবই কম থাকে তখন একটা একটা করে সকল উইন্ডো মিনিমাইজ করতে সময়ের অপচয় হয়। কিন্তু এখন উইন্ডোজ সেভেনে আপনি চাইলে যে উইন্ডোতে কাজ করছেন সেটা ছাড়া সকল উইন্ডো কোন ঝামেলা ছাড়া এক মূহুর্তেই মিনিমাইজ করে দিতে পারেন।
শর্টকাট পদ্ধতিঃ
একটি হল কীবোর্ড শর্টকাট। উইন্ডোজ কী (Windows key) চেপে ধরে হোম (Home) বাটনটি চাপলেই আপনার কাঙ্খিত উইন্ডোটি ছাড়া সব উইন্ডো মিনিমাইজড হয়ে যাবে। আবার একই পদ্ধতি অনুসরণ করে উইন্ডোগুলো আবার ফিরিয়ে আনতে পারেন।
মাউস পদ্ধতিঃ
আর দ্বিতীয় পদ্ধতিটি শুধুমাত্র মাউসের সাহায্যে করতে পারেন। এটাকে আপনি শেক কনট্রোলবলতে পারেন। আপনি যে উইন্ডোটি রাখতে চান সেটার উপরে ক্লিক করে একটু ঝাকিয়ে নিন অর্থাৎ উইন্ডোটি সামান্য ডানে-বামে বা উপর-নিচে দ্রুত মুভ করুন। দেখবেন সেই উইন্ডো ব্যতিত সকল উইন্ডো মিনিমাইজড হয়ে গেছে। ফিরিয়ে আনার জন্য একই পদ্ধতি অনুসরণ করুন।
কাজের সুবিধারে জন্য আমরা আমাদের অতি প্রয়োজনীয় প্রোগ্রামগুলি টাস্কবারে পিন করে রাখি। টাস্কবারে থাকা অ্যাপ্লিকেশনগুলো আমরা সাধারণত মাউসের সাহায্যেই ওপেন করে থাকি। তবে শুধুমাত্র কীবোর্ডের সাহায্যেই টাস্কবারের অ্যাপ্লিকেশনগুলো চালু করতে পারেন। এজন্য কিবোর্ড থেকে উইন্ডোজ কী (Windows key) চেপে ধরে টাস্কবারে অবস্থানরত আপনার অ্যাপ্লিকেশনটির নম্বর অর্থাৎ 1,2,3,4 বা যে নম্বরে অ্যাপ্লিকেশনটি আছে সেটা চাপুন।
ছবিতে দেখছেন মজিলা ফায়ারফক্সের অবস্থান ১-এ। সেক্ষেত্রে উইন্ডোজ কী চেপে ধরে 1 চাপলেই ফায়ারফক্স চালু হয়ে যাবে। আর যদি 3 চাপতেন তাহলে MS Word চালু হতো।
মনে করুণ আপনি E ড্রাইভে রান কমান্ড দিয়ে একসেস বা ওপেন করবেন তাহলে আপনাকে যা করতে হবে তা হলো
প্রথমে রান ওপেন করুন। শর্টকাট ব্যবহার করতে চাইলে (Windows key+ R ) প্রেস করুন।
এখন রান ওপেন হলে E:/ লিখুন এবং Enter প্রেস করুন। দেখবেন আপনার E ড্রাইভ ওপেন হয়ে গেছে।
ধরুণ E ড্রাইভ এ song নামক একটি ফোল্ডার আছে। আপনি যদি সরাসারি ফোল্ডারটি ওপেন করতে চান। তাহলে রান এ শুধু E:/song/ দিয়ে Enter দিলেই song নামক ফোল্ডার ওপেন হবে । একই ভাবে যে কোন ড্রাইভ বা ফোল্ডার একসেস বা ওপেন করতে পারবেন ।
উইন্ডোজ সেভেন মাইক্রোসফট কর্পোরেশনের সর্বাধিক জনপ্রিয় অপারেটিং সিস্টেম। আমরা অনেকেই কম্পিউটারে উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং
সিস্টেম চালাই। কিন্তু অনেকেই এই উইন্ডোজ সেভেন অপারেটিং সিস্টেম ক্রাশ
করলে কিভাবে তা সেটাপ করতে হয় তা জানি না। যারা উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ করা
জানেন না, মূলত তাদের জন্য আমাদের এই পোস্টটি।
উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ করার জন্য উইন্ডোজ সেভেন এর ডিস্ক কম্পিউটারে প্রবেশ করান এবং রিস্টার্ট করুন।
রিস্টার্ট হয়ে কম্পিউটার ওপেন হওয়ার সময়
স্কিনে Press any key to boot from CD.... লেখাটি আসবে। আসা মাত্রই কিবোর্ড
থেকে যেকোন একটি বাটনে চাপ দিন। নিচের চিত্রে লক্ষ্য করুন। যদি নিচের
চিত্রের মত না এসে তাহলে এই লিঙ্ক থেকে বায়োস সেটাপ করুন।
কাজটি সঠিকভাবে হলে উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ শুরু হবে। কিছুক্ষণপর নিচের চিত্রের মত স্কিন দেখতে পাবেন। তখন শুধুমাত্র Next বাটন প্রেস করুন। (আপনি চাইলে Language, Time and currency format, Keyboard or input method পরিবর্তনও করতে পারেন)
এখন আপনি উইন্ডোজ সেভেন এর কোন ভার্সন সেটাপ দিবেন সেটা সিলেক্ট করুন। তবে আমাদের পরামর্শ হলো আপনি Windows 7 Ultimate, x86 সিলেক্ট করে পরবর্তী স্টেপে যাওয়ার জন্য Next বাটনে প্রেস করুন। (আপনার কম্পিউটার যদি ৬৪ বিটের হয় তাহলে Windows 7 Ultimate, x64 সিলেক্ট করে পরবর্তী স্টেপে যাওয়ার জন্য Next বাটনে প্রেস করুন।)
উইন্ডোজের শর্তাবলীতে আপনার সম্মতি জানানোর জন্য নিচের নির্দেশিত স্থানে টিক দিন। মনে রাখবেন উইন্ডোজের শর্তাবলী সম্মতি ছাড়া আপনি সেটাপ দিতে পারবেন না।
এবার নিচের মত একটি চিত্র পাবেন। চিত্রে নির্দেশিত Custom (advanced) এ ক্লিক করুন।
নিচের চিত্রে ভালো করে লক্ষ্য করুন। উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ দেয়ার জন্য এই অংশটুকু খুব গুরুত্বপূর্ণ। এখানে আপনার হাডডিক্সের সকল পার্টিশন শো করবে। সাধারণত Partition 1 (C ড্রাইভ) এ উইন্ডোজ সেভেন সেটাপ দেওয়া হয় (আপনি অন্য যে কোন পার্টর্টিশনে সেটাপ দিতে পারেন)। তাই Partition 1মাউস পয়েন্টার দিয়ে সিলেক্ট করুন। তারপর Drive options (advanced) এ ক্লিক করুন। এখন Format এ ক্লিক করে OK করুন। পরিশেষে Next বাটন প্রেস করুন।
সাবধানতাঃ Partition ফরমেট করার আগে কোন পার্টিশন সিলেক্ট আছে তা ভালো করে নিশ্চিত হোন।
এখন নিচের চিত্রের মত একটি উইন্ডো আসবে। Copying Windows file থেকে শুরু করে প্রতিটি ধাপ অটোভাবে চলতে থাকবে। সবগুলো ধাপ শেষ হলে কম্পিউটার রিস্টার্ট হবে।
নোটঃ রিস্টার্ট হয়ে আবার আগের মত Press any key
to boot from CD.... দেখাবে কিন্তু আপনি কোন বাটন প্রেস করবেন না। যদি
করেন তাহলে উইন্ডোজ সেটাপ আবার প্রথম থেকে শুরু হবে।
তারপর User Name এর ঘরে নাম দিন। এবং Next বাটন প্রেস করুন।
নিচের মত উইন্ডো আসলে কোন Product Key দেয়ার দরকার নাই। শুধু Next করুন।
নিচের মত উইন্ডো আসলে Use recommended settings এ ক্লিক করুন।
নিচের চিত্রটি আসলে আপনি Time zone হিসেবে Dhaka সিলেক্ট করুন। প্রয়োজনে তারিখ ও সময় পরিবর্তন করুন।
নিজেদের উইন্ডোজকে সব সময় নিজের মত সাজিয়ে রাখতে চান না এমন ব্যক্তি খুব কমেই আছে। আপনারা যারা সাজানো গোছানো উইন্ডোজ পছন্দ করেন তাদের জন্য এটি একটি ছোট টিপস। পোস্টটি শুধু মাত্র উইন্ডোজ ৭ ও উইন্ডোজ ৮ ব্যবহারকারীগণের জন্য। এতে কোন সফটওয়্যার লাগবে না।
ডেস্কটপ এ মাউস দিয়ে রাইট ক্লিক করুন ।
Personalize এ ক্লিক করুন ।
Desktop Background এ ক্লিক করুন ।
এখন Browse এ ক্লিক করে আপনি যে ফটো গুলো দিয়ে থিম তৈরি করতে চান সেগুলো সিলেক্ট করুন। প্রয়োজনে আগে থেকেই একটি ফোল্ডারে পছন্দকৃত ফটো মজুদ করে রাখতে পারেন। সেক্ষেত্রে ফোল্ডারটি সিলেক্ট করুন।
তীর চিহ্নিত Select all এ ক্লিক করুন। অথবা এক এক করে পছন্দ মত ফটোতে টিক চিহ্ন দিন।
Change Picture Every থেকে কত মিনিট পর পর ফটোগুলো পরিবর্তন হতে থাকবে তা নির্ধারণ করুন।
Shuffle এ টিক দিতে চাইলে দিতে পারেন।
শেষে Save Changes এ ক্লিক করুন।
এবার Unsaved Theme নামে একটি থিম শো করবে। সেই Unsaved Theme এ উপর রাইট ক্লিক করে Save Theme for sharing সিলেক্ট করে আপনার থিমের নাম দিয়ে আপনার পছন্দ মত লোকেশনে সেভ করুন।
আপনি চাইলে Save Theme for sharing থেকে কোথায় সেভ করবেন তা দেখিয়ে দেয়ে তা আপনি যে কাউকে শেয়ার করতে পারেন।
কম্পিউটার ব্যবহার করতে গিয়ে কখনো কখনো ডেস্কটপ এর স্কিনশর্ট নেয়ার প্রয়োজন কে না অনুভব করে। চলুন দেখে নেয়া যাক কিভাবে সফটওয়ার ছাড়া ডেস্কটপের স্কিনশর্ট নেয়া যায়।
যে স্থানের স্কিন শট নিতে চান সেটি যেন ডেস্কপটে দৃশ্যমান থাকে ।
এখন আপনার কি-বোর্ড এর (সাধারণত উপরের দিকে) “ Print Screen Sys Rq অথবা prt scr sysrq অথবা prt sc” নামের কিবোর্ড বাটনে ক্লিক করুন ।
কম্পিউটার থেকে Paint প্রোগ্রামটি চালু করুন। (Start> Program> Accessories>Paint)
ফাকা পেজে “ Ctrl + V ” শর্টকাট ব্যবহার করুন।
এখন শুধুমাত্র আপনার কাঙ্খিত ছবিটি সেভ করুন ।
নোটঃ এখানে শুধুমাত্র Paint প্রোগ্রামটির কথা বলা হয়েছে। আপনারা ইচ্ছা করলে Paint এর স্থালে Photoshop, MS Word ইত্যাদি প্রোগ্রাম ব্যবহার করতে পারেন।
উইন্ডোজ ৭ ও ৮ এর ক্ষেত্রে উল্লেখিত উপায় ছাড়াও আরো একটি পদ্ধতি...
Snipping Tools নামের একটি প্রোগ্রাম ডিফল্টলি দেওয়াই আছে (Start> Program> Accessories> Snipping Tools)। নিচের চিত্রে দেখুন-
চিত্রের দেখানো চারটি মুডের যেকোন একটি মুড ব্যবহার করে শুধু ড্রাগ করে প্রয়োজনীয় অংশটুকু পিকচার হিসাবে নিতে পারি।
Free-form Snip হচ্ছে মাউস দিয়ে যে জায়গাটুকু সিলেক্ট করবেন শুধু সেই অংশটুকু স্কিনশর্ট নেয়ার জন্য।
Rectangular Snip দিয়ে নির্দিষ্ট হারে চতুরদিক সিলেক্ট করে স্কিনশর্ট নেয়ার জন্য।
Window Snip দিয়ে এক একটা আলাদা উইন্ডোজ সিলেক্ট করে স্কিনশর্ট নেয়ার জন্য।
Full-screen Snip দিয়ে পুরো স্কিনের স্কিনশর্ট নেয়া যাবে।
নানা
প্রয়োজনে কম্পিউটারের হার্ডডিস্ক ড্রাইভ লুকানোর প্রয়োজন হতে পারে।
উইন্ডোজ অপারেটিং সিস্টেম ব্যবহারকারীগণ নিচের নিয়ম অনুসরণ করে সহজেই
হার্ডডিস্ক এর পার্টিশন বা ড্রাইভ লুকিয়ে রাখতে পারবেন। বিশেষ করে যাদের
কম্পিউটার বন্ধু বান্ধবের সাথে শেয়ার করেন তাদের জন্য পোষ্টটি খুবই
গুরুত্বপূর্ণ হতে পারে।
প্রথমে Run এ গিয়ে gpedit.msc লিখে Enter বাটন প্রেস করুন।
তাহলে Group Policy Editor নামে একটি উইন্ডো আসবে।
User Configuration এ ডাবল ক্লিক করুন।
তারপর Administrative Templates এ ডাবল ক্লিক করুন।
তারপর Windows Components এ ডাবল ক্লিক করুন।
File Explorer (উইন্ডোজ ৮ এর ক্ষেত্রে), Windows Explorer (উইন্ডোজ এক্সপি ও সেভেন এর ক্ষেত্রে) এ ডাবল ক্লিক করুন।
Hide these specified drives in my Computer এ ডাবল ক্লিক করুন।
Not
Configured কে Enabled করে নিচে দেখানো চিত্রের মত আপনার ইচ্ছা মত যে কোন
একটি ক্যাটাগরিতে হার্ডডিস্ক ড্রাইভ লুকিয়ে ফেনুন। সর্বশেষ Apply ও Ok
করুন।
এখন একই নিয়মে আপনি আবার Disabled করে হার্ড ড্রাইভ বা পার্টিশনকে আবার আগের মত স্বাভাবিক করতে পারেন।
আমরা
কম্পিউটারের গতি স্বাভাবিক রাখার জন্য সব সময় ডেস্কটপ এর রাইট বাটন চেপে
Refresh এ ক্লিক করি। এর ফলে কম্পিউটারের শুধুমাত্র C drive এর কার্যক্ষমতা
স্বাভাবিক হয়। কিন্তু আমরা নিচের নিময় অনুসরণ করে এক ক্লিকেই সকল ড্রাইভ
একই সাথে রিফ্রেস করতে পারি।
প্রথমে Notepad প্রোগ্রাম টি অপেন করুন এবং নিচের কোডগুলো টাইপ করুন।
Echo offcd/treeC:treeD:treeE:treeF:tree
এখন Refresh.bat
নাম দিয়ে নোটপেডটি ডেস্কটপ এ সেভ করুন। এরপর আপনার ডেস্কটপ এ আসা নতুন
আইকেনটিতে ডাবল ক্লিক করলেই একইসাথে কম্পিউটারের সকল ড্রাইভ রিফ্রেস হবে।
নোটঃ
নোটপ্যাডে লেখা কোডগুলো ভালো করে লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, C, D, E, F, G
মোট পাচঁটি ড্রাইভ কে উদাহরণ স্বরুপ দেখানো হয়েছে। যাদের কম্পিউটারে
ড্রাইভের সংখ্যা কম কিংবা বেশী তার প্রয়োজনে ড্রাইভ লেটার কমিয়ে অথবা
বাড়িয়ে নিন।
Start up প্রোগ্রাম হচ্ছে, উইন্ডোজ রানিং হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে যে প্রোগ্রাম গুলো রান করে। Start
up প্রোগ্রাম বেশী হলে উইন্ডোজ ওপেন হতে অনেক সময় লাগে। আমরা চাইলে এই
Start up প্রোগ্রামগুলো প্রয়োজন অনুযায়ী কমিয়ে উইন্ডোজকে খুব দ্রুত ওপেন
করতে পারি। অনেকেই বিভিন্ন থার্ড পার্টি সফটওয়ার দ্বারা Start up প্রোগ্রাম
নিয়ন্ত্রন করি। থার্ড পার্টি সফটওয়ার ছাড়া Start up প্রোগ্রামগুলো
নিয়ন্ত্রন করা বা প্রয়োজন অনুযায়ী কমিয়ে ফেলা যায়।
Windows XP, Windows 7, Windows 8 ব্যবহারকারীগণ "Start" বাটন থেকে "Run" প্রোগ্রামটি ওপেন করে msconfig লিখে ইন্টার বাটন চাপুন।
System Configuration নামে একটি নতুন উইন্ডো আসবে। সেখানে আমরা General থেকে Normal Startup, Diagnostic Startup ও Selective Startup নির্বাচন করে দিতে পারি।
Normal Startup সাধারণত সকল ডিভাইস এর ড্রাইভার এবং সার্ভিস রানিং রাখে।
Diagnostic Startup সাধারণত বিশেষ প্রয়োজনীয় ডিভাইস এর ড্রাইভার এবং সার্ভিস রানিং রাখে। (প্রয়োজন অনুযায়ী এ দুটির একটি অপসনকে বেছে নিয়ে কাজ শেষ করা যেতে পারে।)
আর Selective Startup এ সিলেক্ট করে আমাদের
ইচ্ছামত Start up প্রোগ্রাম কমিয়ে নিতে পারি। Load System Services ও Load
Startup items এ দুটোতে প্রয়োজন অনুযায়ী টিক দিন অথবা দুটিই রাখতে পারেন।
তারপর Services এ ক্লিক করুন আর ইচ্ছামত টিক তুলে দিন।