জানতে চান কে দেখল আপনার ফেসবুক প্রোফাইল?

আপনি যদি আপনার ফেসবুক প্রোফাইলে কারা কারা প্রবেশ করেছে তাদের তালিকা দেখতে চান তাহলে নিচের সহজ ধাপগুলো অনুসরণ করুন।  থাপ অতিক্রম করলেই জেনে যাবেন আপনার ফেসবুক প্রোফাইল কে দেখল সে বিষয়টি। এ জন্য আপনাকে যা করতে হবে: 

  • আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে লগইন করুন।
  • আপনার টাইমলাইনে গিয়ে রাইট ক্লিক করে ‘ভিউ পেজ সোর্স’ নির্বাচন করুন।

    • আপনি পুরো কোডভর্তি একটি পেজ পাবেন। বিভ্রান্ত হবেন না। এখান থেকেই কি-বোর্ডে Ctrl + F বাটন চাপুন। একটি সার্চ অপশন আসবে।
    • সার্চ অপশন বক্সে ‘InitialChatFriendsList’ টাইপ করুন।
    • লক্ষ্য করলে দেখবেন ‘InitialChatFriendsList’ এর পাশে নম্বরের একটি তালিকা পাবেন। আপনার টাইমলাইনে যাঁরা এসেছে তাঁদের ‘আইডি’র তালিকাই হল এগুলো। ওই ব্যক্তি আপনার প্রোফাইল দেখার জন্য আপনি ‘facebook.com’ সাইটে যান এবং ফেসবুক ডটকমের পাশে স্ল্যাশ চিহ্ন দিয়ে আইডি পেস্ট করে দিন। উদাহরণ হিসেবে বলা যায়, যদি আইডি নম্বর হয় 100001825159730, তবে আপনি লিখবেন facebook.com/100001825159730
    • মনে রাখতে হবে, প্রথম যে আইডিটি রয়েছে, সেটি আপনার প্রোফাইলে ঘন ঘন আসে আর যে আইডি সবার শেষে, সেটি কখনো ভুল করে হয়তো আপনার আইডিতে এসেছে।

      ইউটিউব ভিডিওতে যোগ করা যাবে ৩ সেকেন্ডের ইন্ট্রো

      আপনি আপনার নিজস্ব ইউটিউব চ্যানেল অর্থাৎ যদি ইউটিউবে আপনার ভিডিও থেকে থাকে তাহলে সেগুলোতে এখন থেকে চাইলে শুরুতে ৩ সেকেন্ডের ইন্ট্রো ভিডিও যোগ করতে পারবেন। সম্প্রতি ইউটিউব এ সুবিধা চালু করেছে।

      • ইন্ট্রো ভিডিও যোগ করার জন্য প্রথমে আপনাকে ৩ সেকেন্ডের একটি ভিডিও তৈরি করে এবং আপলোড করতে হবে।
      • আপলোড করার সময় সেটাকে আনলিস্টেড করে রাখবেন যাতে কেউ সেটা খুঁজে না পায়। 
      • ভিডিওটিকে "Add a channel branding intro" হিসেবে নির্বাচন করতে হবে। এ কাজটি করতে হবে ইউটিউবের "InVideo" প্রোগ্রাম পেজ থেকে। tube তারপর আপনার পছন্দের যে কোন ভিডিওতে সেই ইন্ট্রো ভিডিওটি যোগ করতে পারবেন। 
      এক্ষেত্রে ইউটিউব বলেছে কোন প্রকার বিজ্ঞাপন স্পন্সরশিপ অথবা প্রোডাক্ট প্লেসমেন্ট ইন্ট্রো হিসেবে ব্যবহার করা যাবে না। শুধুমাত্র আপনার নিজস্ব ব্র্যান্ড প্রোমোট করার জন্য এই ইন্ট্রো ব্যবহার করা যাবে।

      ইউটিউবে ভিডিও শর্টকাট

      তথ্যপ্রযুক্তির এই যুগে ইন্টারনেট মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রধান অনুষঙ্গ। ইন্টারনেট ব্যতিত এখন সবাই অচল। আর ইন্টারনেটে ভিডিও দেখার ক্ষেত্রে যে ওয়েবসাইটের নামটি শুরুতেই আসে, সেটি হল ইউটিউব। রিভিউ থেকে শুরু করে টিউটোরিয়াল কিংবা অন্য সবধরনের ভিডিওই ইউটিউব থেকে দেখা যায়। অন্যান্য ওয়েবসাইটের মত জনপ্রিয় এই সাইট ব্যবহারের জন্যও রয়েছে বেশকিছু শর্টকর্ট, যার মাধ্যমে একটি ভিডিও দেখা কিংবা ভিডিও দেখার সময় আনুষঙ্গিক কিছু কাজ আরও দ্রুত করা সম্ভব।

      ইউটিউব ব্যবহারের শর্টকার্ট নিয়ম

      J বাটন:  ভিডিও দেখার সময় এই বাটন চাপলে ১০ সেকেন্ড পেছন থেকে আবার দেখা যাবে।
      K বাটন: ভিডিও প্লে কিংবা ভিডিও স্থির করার জন্য রয়েছে এই বাটনটি।
      L বাটন: ভিডিও ১০ সেকেন্ড ফরওয়ার্ড করা যায় এই বাটনটি চাপ দিন।
      M বাটন: মিউট করার জন্য আছে M বাটন।

      এছাড়াও কিছু শর্টকাট রয়েছে, যা কেবল ভিডিও প্লেয়ারের ওপর ক্লিক করার পর কার্যকর হয়।

      লেফট/ রাইট অ্যারো: ভিডিও ৫ সেকেন্ড ফরওয়ার্ড হবে।
      আপ/ডাউন অ্যারো: ভলিউম কমানো কিংবা বাড়ানো যাবে।
      Home বাটন: এই বাটন চাপলে ভিডিও একেবারে প্রথম থেকে শুরু হবে।
      End বাটন: এই বাটন প্রেস করলে ভিডিও একেবারে শেষের দিকে চলে যাবে।
      F বাটন: পুরো ডিসপ্লে জুড়ে ভিডিও দেখতে চাইলে প্রেস করুন এই বাটনটি।
      Esc বাটন: ফুলস্ক্রিন মোড বন্ধ করতে রয়েছে এই বাটন।

      সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড পদ্ধতি

      আমরা সাধারণত ইউটিউব বা যে কোন ভিডিও ওয়েব সাইট থেকে ভিডিও ডাউনলোক করার জন্য আইডিএম বা অন্য কোন ডাউনলোডার ব্যবহার করি। কিন্তু আপনি চাইলে ডাউনলোডার সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড করতে পারবেন।

      সফটওয়্যার ছাড়াই ইউটিউব ভিডিও ডাউনলোড পদ্ধতিঃ

      • ইউটিউব বা যে কোন ভিডিও ওয়েব সাইটে যান।


      • পছন্দ মত ভিডিও চালু করুন। তারপর এড্রেস বার এ গিয়ে www. এর পর ss সংযুক্ত করে দিন ।



      •  এখন আপনি নিচের প্রদর্শিত পেজের মত একটি পেজ পেয়ে যাবেন।




      • এখন আপনি যে ফরমেটে ভিডিওটি ডাউনলোড করতে চান সেই ফরমেটে ক্লিক করে  ডাউনলোড করতে পারেন ।





      • সর্বশেষ ডাউনলোড উইন্ডোটি আসলে Save file এ ক্লিক করে OK করুন।






      ফেসবুকে Poke এর প্রকৃত অর্থ ও কাজ

      যারা ফেসবুকে Poke শব্দটি প্রথম দেখেছেন তারা হয়তো কৌতুহল মেটাতে অবিধানে খোঁজ খবর নিয়েছেন। ইংরেজিতে Poke মানে খুঁচানো অর্থে ব্যবহার হলেও  কিন্তু ফেসবুকে Poke শুধু কাউকে খুঁচানোর জন্য ব্যাবহার হয় না। 


      আবার অনেকেই মনে করেন Poke করা মানে হল কাউকে বিরক্ত করা। আমরা কাউকে সামনে পেলে সাধারণত "হ্যালো! কি খবর?" এমনটা বলে থাকি। Poke করলেও ঠিক এই কাজটিই করা হয়। ফেসবুকে Poke মানে হল কারো দৃষ্টি আকর্ষণ করা। যাই হউক, এটা হচ্ছে Poke এর সাধাণত অর্থ।

      ফেসবুকে Poke করার সুবিধাঃ

      কোন অপরিচিত লোক যে আপনার ফ্রেন্ড লিস্টে নাই, সে যদি আপনাকে Poke করে আর তার জবাবে আপনিও যদি তাকে Poke করেন। তাহলে সেই ব্যাক্তি তিন দিন পর্যন্ত আপনার প্রোফাইলের সব ছবি এবং স্ট্যাটাস দেখতে পারবে। 

      এখানে বিষয়টি হলো, যদি আপনার ছবি বা স্ট্যাটাসের প্রাইভেসি "Public" দেওয়া থাকে তাহলে আর Poke করা দরকার হবে না, এমনিতেই সবাই সবকিছু দেখতে পারবে। কিন্তু আপনার যে ছবি বা স্ট্যাটাসের প্রাইভেসি "Friends of Friend" অথবা Friends দেওয়া থাকে তবে Poke এবং Poke Back করার মধ্য দিয়ে একে অপরের সম্মতি নেয়া বুঝাবে।


      ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হওয়ার কারণ

      অসাবধানতাবশত যেকোনো সময় ‘ব্লক’ হতে পারে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট। ফেসবুকের মতো সোশ্যাল সাইটে নিজের প্রোফাইলটিকে নিরাপদ রাখার জন্য নিম্নে উল্লেখিত তথ্যসমূহ লক্ষ্য রাখুন।


      • স্ট্যাটাস দেওয়ার ক্ষেত্রে সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে। স্ট্যাটাস কিংবা মেসেজে আক্রমাত্মক ভাষা ব্যবহার করা হলে এবং এ ক্ষেত্রে আপনার নামে একাধিক কেউ রিপোর্ট করলে ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ করা হতে পারে। তাই ভুলেও কাউকে হুমকি দেওয়ার জন্য ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি ব্যবহার করবেন না।
      • বন্ধুদের প্রোফাইলে, ইনবক্সে কিংবা কোনো গ্রুপ বা পেজে প্রতিদিন অনেক বেশি মেসেজ পোস্ট করতে থাকলে, ফেসবুক অ্যাকাউন্ট বন্ধ হয়ে যেতে পারে। একই মেসেজ বার বার দিতে চাইলে তার ‘কনটেন্ট বডি’তে খানিকটা পরিবর্তন করে দিতে হবে।
      • ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খুলেই বন্ধুর সংখ্যা বাড়াতে গিয়ে অধিক সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোর কাজটি  সাধারণত নতুন ফেসবুক ব্যবহারকারীরা বেশি করে থাকেন। ফেসবুকে বন্ধুত্বের জন্য একদিনেই অতিরিক্ত সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানো নিয়মবর্হিভূত। আবার আপনার ফেন্ড্রস অব ফেন্ড্রস-এর তালিকায় নেই এমন অপরিচিত কাউকে ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠানোও উচিত নয়। আপনার ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট গ্রহণ করছে না, এমন সংখ্যা বেশি হলেও বিপদ অনিবার্য। বেশি সংখ্যক ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট পাঠালে ফেসবুক আপনাকে সতর্ক করবে, আর তারপরও পাঠালে বন্ধ করে দেওয়া হতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
      • পর্নোগ্রাফি বা নগ্ন ছবি কিংবা আপত্তিকর ভিডিও আপলোড করা থেকে বিরত থাকুন।
      • নিজের ফেসবুক ওয়ালেও একই পোস্ট বার বার করা হলে, সেটি স্প্যাম হিসেবে বিবেচিত হয়ে বন্ধ হয়ে যেতে পারে ফেসবুক অ্যাকাউন্টটি।
      • আপনি যদি নিজের নামের পরিবর্তে সেলিব্রিটি বা অন্য কারো নাম ব্যবহার করেন, তাহলে অভিযোগ পাওয়ার ভিত্তিতে আপনার অ্যাকাউন্ট বন্ধ হতে পারে।
      • সেলিব্রিটিদের আপডেট জানার ইচ্ছা বা আগ্রহ কার না আছে। এ জন্য সবাই তাদের পছন্দের তারকাদের পেজে লাইক দেন। প্রতিদিন অসংখ্য পরিমাণ ফ্যান পেজে লাইক দিতে থাকলে, সতর্ক করার পর বন্ধ করে দেয়া হতে পারে আপনার ফেসবুক অ্যাকাউন্ট।
      • ফেসবুক কখনই ‘ফেক অ্যাকাউন্ট’ বা মিথ্যা তথ্য দিয়ে তৈরি আইডি সমর্থন করে না। ফেসবুক ফেক আইডি শনাক্ত করতে পারলেই তা বন্ধ করে দেয়।
      • কুকুর, বিড়াল বা কোনো জীবজন্তুর নামের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট খোলা হলে, বন্ধ করে দেওয়া হবে সেই অ্যাকাউন্টটি।
      • শুধুই বিজ্ঞাপনের জন্য ব্যক্তিগত প্রোফাইলটিকে ব্যবহার করা হলে বন্ধ হয়ে যেতে পারে সেই অ্যাকাউন্টটি।


      ইয়াহু মেইলে আপনার স্বাক্ষর যুক্ত করুন

      মেইল কম্পোজ করার পর একদম নিচে প্রেরক হিসাবে নাম, ঠিকানা ইত্যাদি লেখার রীতিনীতি বহুকাল থেকে। প্রেরক হিসাবে নিচে ব্যবহৃত নাম, ঠিকানা সম্বলিত তথ্যই ইমেইলে Signatures বা স্বাক্ষর নামে পরিচিত। যতবার আপনি মেইল পাঠাবেন বা কম্পোজ করবেন ততবার এই Signatures বা স্বাক্ষর টাইপ করার ঝামেলা দুর করার জন্য ইয়াহু মেইল Signatures বা স্বাক্ষর অটোযুক্ত করার ফিচার যুক্ত করেছে।


      ইয়াহু মেইলে Signatures বা স্বাক্ষর যুক্ত করার নিয়মঃ


      • প্রথমে ইয়াহু মেইল এ লগিন করুন।
      • তারপর ডানসাইটে থাকা Settings আইকনে মাউস পয়েন্টার রাখুন। Gear Icon
      •  একটি ফ্লাই লেআউট আসবে। সেখান থেকে Settings এ ক্লিক করুন।
      • তারপর বাম সাইটের মেনুবার থেকে  Writing email সিলেক্ট করুন।
      • এখন শুধুমাত্র signature ড্রপবক্স থেকে Show a plain text signature অথবা Show a rich text signature সিলেক্ট করে আপনার পছন্দ মত Signatures বা স্বাক্ষর টাইপ করুন।
      • সব শেষে Save করুন।


      জিমেইলে আপনার স্বাক্ষর যুক্ত করুন


      মেইল কম্পোজ করার পর একদম নিচে প্রেরক হিসাবে নাম, ঠিকানা ইত্যাদি লেখার রীতিনীতি বহুকাল থেকে। প্রেরক হিসাবে নিচে ব্যবহৃত নাম, ঠিকানা সম্বলিত তথ্যই ইমেইলে Signatures বা স্বাক্ষর নামে পরিচিত। যতবার আপনি মেইল পাঠাবেন বা কম্পোজ করবেন ততবার এই Signatures বা স্বাক্ষর টাইপ করার ঝামেলা দুর করার জন্য জিমেইল Signatures বা স্বাক্ষর অটোযুক্ত করার ফিচার যুক্ত করেছে।

      জিমেইলে Signatures বা স্বাক্ষর যুক্ত করার নিয়মঃ

      • প্রথমেই Gmail লগিন করুন।
      • তারপর ডানসাইটে থাকা Settings এ ক্লিক করুন।
      • সেখান থেকে Settings সিলেক্ট করুন।
      • পেজ লোড হলে নিচের দিকে  “Signature” অপসন থেকে No Signature এর টিক তুলে দিয়ে  signature text in the box  এ টিক দিয়ে সেখানে আপনার ইচ্ছামত Signature বা স্বাক্ষর তৈরি করুন।

      • সবশেষে  Save Changes ক্লিক করে সেভ করুন।



       

      Copyright @ 2013 ফর কম্পিউটার .